ডেস্ক রিপোর্টঃ আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শ্যামনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে খালেদা আয়ুব ডলিকে পুনরায় দেখতে চায় শ্যামনগর উপজেলা বাসী।
তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শ্যামনগর উপজেলা শাখার আইন বিষয়ক সম্পাদক, আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তিনি। আরও তিনি নিজ দলের নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটারদের কাছে দোয়া ও আদর্শবান চাচ্ছেন। খালেদা আয়ুব ডলি একজন দক্ষ নারী নেত্রী।
যার কাজের ফলস্বরূপ দীর্ঘদিন যাবত শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক পহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও বর্তমান শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ও শ্যামনগর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করে আসছেন, একই সাথে তিনি উপজেলা অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ সোসাইটি (অসকস বাংলাদেশ) শ্যামনগর উপজেলা শাখার উপদেষ্টা। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে উপজেলার অসহায় দুস্থ মানুষের সহায়তায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে আসছেন,
নিয়মিত তার নেতৃত্বে উপজেলার নারী সমাজ জাগ্রত ছাড়া ও নারীর ক্ষমতায়ন, ঝরে পড়া শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী, স্বামী পরিত্যক্তা মহিলা, দলিত-আদিবাসী ও হিজড়া সম্প্রদায়ের লোকদের দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে যাচ্ছেন।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সকল প্রার্থীর ঊর্ধ্বে জনসমর্থনে ও আলোচনার তিনি অবস্থান করছেন। তাছাড়া তিনি পরিশ্রমই ও সাংগঠনিক নেতৃত্ব হিসেবে একমাত্র সম্ভাব্য প্রার্থী হওয়ায় অন্য সবার চাইতে ভোটের মাঠে সুবিধা জনক অবস্থানে থাকবেন এমন ধারণা সাধারণ ভোটারদের। খালেদা আয়ুব ডলি একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম সেই ধারাবাহিকতায় একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠিত পরিবারের সাথে তার বিবাহ হয়। স্বামী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর একজন উদ্বোধন কর্মকর্তা।
উভয় পরিবারে রয়েছে বেস্ট সুনাম, পারিবারিক ঐতিহ্য আর একটি রাজনৈতিক সংগঠনের নারী নেত্রী হিসেবে সমাজে রয়েছে তার বিশেষ পরিচয়।
তার শ্রদ্ধেয় পিতা মরহুম আব্দুল খালেক মোল্লা বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের স্বনামধন্য বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন।
শ্যামনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী খালেদা আয়ুব ডলি জানান, আমি ও আমার পরিবার দীর্ঘ দিন থেকে এই উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশে আছি।
তাই আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমাকে পুনরায় নির্বাচিত করবে সাধারণ মানুষ এটাই আমার বিশ্বাস।
আমি নির্বাচিত হতে পারলে সুখে দুঃখে সাধারণ মানুষের পাশে থাকবো, এবং শ্যামনগর উপজেলা একটি মডেল উপজেলা রুপান্তরিত করার ব্যাপারে আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।